নিদারুণ দারিদ্র্যের বোঝা ছিল তাদের নিত্যসঙ্গী। ঋণের জালে আটকা পড়েছিলেন জরিনা। দারিদ্রতা থেকে মুক্তি না মিললেও জীবন থেকে মুক্তি মিলেছে তার।
টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার ভুমুরিয়া গ্রামের নিজ বাড়িতে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেন জরিনা খাতুন। গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা অফিস থেকে ৩০ হাজার টাকার ঋণ নিয়েছিলেন তিনি। অভাবের কথা শুনে গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মীরা কিস্তির জন্য আরও বেশি চাপ দিতো জরিনাকে। জরিনা মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত বেছে নিতে বাধ্য হন আত্মহত্যার পথ।
গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ড.ইউনূসের ভাগ্যের চাকা আকাশচুম্বি হলেও বদলায়নি গ্রামীন দরিদ্র জনগোষ্ঠেীর জীবন।
জরিনার মতো অসংখ্য করুণ গল্পের উপর ভর করে নোবেল জিতে দিব্যি আছেন ড.মুহাম্মদ ইউনূস।